গত রোববার ৬ই মার্চ ব্রেন্ট ক্রুড তেলের দাম বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৯ ডলারে। যদিও ওইদিনই দাম কমে ১৩০ ডলারে নেমে আসে।
পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, চলমান সংকটে গত সপ্তাহেই তেলের দাম ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। রোববার আমেরিকান অটোমোবাইল অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, গত সপ্তাহজুড়ে পেট্রোলের দাম ১১ শতাংশ বেড়ে ২০০৮ সালের পর সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। আরএসি জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে পেট্রোলের দাম গড়ে প্রতি লিটারে ১ পাউন্ড ৫০ পেনি বেড়েছে।
এদিকে রাশিয়ার উপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারী হলেও, জ্বালানি তেলের ওপরে এখনও পর্যন্ত কোনো নিষেধাজ্ঞা জারী করা হয়নি।
বিভিন্ন তথ্য বিবেচনা করে দেখা যায়, রাশিয়ার উপর অবরোধ দেওয়া হলে তেলের বাজার আরও অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে। এতে করে তেলের দাম রেকর্ড পরিমাণে গিয়ে দাঁড়াবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
কেবল তেলের দামই নয়, যুদ্ধের প্রভাবে বেড়েছে গ্যাসের দাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন পণ্যের দাম। এভাবে দ্রুতগতিতে পণ্যদ্রব্যাধির দাম বাড়লে শিউরে উঠবে জনগণ। ভোগান্তিতে ভুগবে তারা।