শীর্ষ অর্থনীতি

কারেন্সি সোয়াপ: রিজার্ভ থেকে শ্রীলংকাকে ২০ কোটি ডলার দিচ্ছে বাংলাদেশ

বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা মেটাতে দক্ষিণ এশিয়ার বন্ধুপ্রতীম দেশ শ্রীলংকা বাংলাদেশের শরণাপন্ন হওয়ায় দেশটিকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে অন্তত ২০ কোটি...

Read more

বৈদেশিক সহায়তা: দশ মাসে ৬৫% অর্থ ছাড়

উন্নয়ন প্রকল্পে ঋণ সহায়তা হিসেবে দাতাদের প্রতিশ্রুত অর্থের মধ্যে থেকে চলতি অর্থবছরের প্রথম দশ মাসে যতটুকু ছাড় করা হয়েছে, তা...

Read more

মাগুরা শহর পর্যন্ত নতুন রেল লাইন স্থাপনে চুক্তি

ফরিদপুরের মধুখালী থেকে কামারখালী হয়ে মাগুরা শহর পর্যন্ত নতুন রেললাইন স্থাপনে চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। রেলপথ মন্ত্রণালয় রোববার এক...

Read more

জুলাই থেকে ২ লাখ টাকার বেশি শুল্ক-কর ই-পেমেন্টে

আগামী ১ জুলাই থেকে দেশের আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের কোনো চালানের শুল্ক-কর দুই লাখ টাকার বেশি হলে তা ই-পেমেন্টের মাধ্যমে...

Read more

১৭০০ কোটি টাকা ছাড়ালো ডিএসইর লেনদেন

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার (১৮ মে) সূচকের সামান্য পতনের মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়েছে। এই নিয়ে টানা ৮ কার্যদিবস...

Read more

২০২১-২২ অর্থ বছরের জন্য ২ লাখ ৩৬ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন

আগামী ২০২১-২২ অর্থ বছরের জন্য ২ লাখ ৩৬ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী(এডিপি) অনুমোদন দেয়া হয়েছে।  পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ...

Read more

দুগ্ধপণ্যের বৈশ্বিক মূল্যসূচকে ধারাবাহিক দরপতন

করোনা মহামারীর প্রভাবে বৈশ্বিক দুগ্ধজাত পণ্যের বাজারে গত বছরের শেষ পর্যন্ত উত্থান-পতন বজায় ছিল। ২০২০ সালের নভেম্বরে দুগ্ধজাত পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজার ধীরে ধীরে চাঙ্গা হতে শুরু করে।  তবে চলতি বছরের মার্চের শেষ দিকে আবারো মন্দার মুখে পড়ে পণ্যটির আন্তর্জাতিক বাজার। চলতি মাসেও দরপতনের এ ধারা অব্যাহত আছে। নিউজিল্যান্ডে এ মাসের প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত গ্লোবাল ডেইরি ট্রেডের (জিডিটি) সর্বশেষ নিলাম পর্যালোচনায় এ তথ্য উঠে এসেছে। ওই নিলামে বৈশ্বিক দুগ্ধপণ্যের মূল্যসূচক দশমিক ৭ শতাংশ কমে যায়। গুঁড়ো দুধের দাম অতিমাত্রায় বাড়লেও বড় পরিসরে কমে গেছে মাখন ও মিল্ক ফ্যাটের দাম। বাজারদরের এ তারতম্যের কারণে আন্তর্জাতিক নিলামে দুগ্ধজাত পণ্যের বৈশ্বিক দরপতনের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে নিউজিল্যান্ডভিত্তিক সংবাদমাধ্যম স্টাফ। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে গ্লোবাল ডেইরি ট্রেডের (জিডিটি) সর্বশেষ নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। জিডিটি মূল্যসূচক অনুযায়ী, সর্বশেষ আন্তর্জাতিক নিলামে ২৩ হাজার ৬৩০ টন দুগ্ধ সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে বিক্রি হয়েছে ২০ হাজার ২০ টন। নিলামে দুগ্ধপণ্যের গড় দাম উঠেছে টনপ্রতি ৪ হাজার ১৬২ ডলার। এ নিলামে অংশ নেন ১৪৮ জন। ১৭ রাউন্ডে অনুষ্ঠিত নিলামে জয়লাভ করেন ১০৮ জন। এর আগে এপ্রিলের শেষ দিকে অনুষ্ঠিত নিলামে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যটির দাম দশমিক ১ শতাংশ কমে গিয়েছিল। ওই নিলামে ২৮ হাজার ৬৭০ টন দুগ্ধ সরবরাহ করা হয়। এর মধ্যে বিক্রি হয় ২৫ হাজার ৪০ টন দুগ্ধপণ্য। প্রতি টন দুগ্ধপণ্যের গড় দাম ছিল ৪ হাজার ১১০ ডলার। এবারের নিলামে আগের বারের তুলনায় গড় দাম বেড়েছে। তবে কমে গেছে সরবরাহ ও বিক্রির পরিমাণ। নিলামে দুগ্ধজাত পণ্যগুলোর মধ্যে অ্যানহাইড্রাস মিল্ক ফ্যাটের দাম ৪ দশমিক ২ শতাংশ কমে টনপ্রতি ৫ হাজার ৭৩০ ডলারে নেমে গেছে। এছাড়া মাখনের দাম ১২ দশমিক ১ শতাংশ কমে টনপ্রতি ৫ হাজার ৩৫ ডলার, চেডার পনিরের দাম ৪ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৪ হাজার ২৭৪ ডলার ও ল্যাকটোজের দাম ২ শতাংশ কমে ১ হাজার ২৩৬ ডলারে নেমে গেছে। অন্যদিকে বাটার মিল্ক পাউডারের দাম ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ২২২ ডলারে উন্নীত হয়েছে। পাশাপাশি ননিবিহীন গুঁড়ো দুধের দাম ২ শতাংশ বেড়ে ৩ হাজার ৪৩৩ ডলার ও ননিযুক্ত গুঁড়ো দুধের দাম দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ১১৫ ডলারে পৌঁছেছে। তবে এবার সুইট হুই মিল্ক পাউডার নিলামে ওঠানো হয়নি। এদিকে এশিয়ায় বিশেষ করে চীনের বাজারে ননিযুক্ত গুঁড়ো দুধের চাহিদা বেশি থাকায় গতবারের ধারাবাহিকতায় এবারো পণ্যটির দাম বেড়েছে। শুধু ননিযুক্ত গুঁড়ো দুধই নয়, অন্যান্য গুঁড়ো দুধের দামও সর্বশেষ নিলামে বেড়েছে। তবে কমে গেছে মাখন, পনির ও ল্যাকটোজ জাতীয় পণ্যের দাম। এনজেডএক্সের দুগ্ধজাত পণ্য বিশ্লেষক স্টুয়ার্ট ডেভিসন বলেন, জিডিটি প্রাইস ইনডেক্সে মাখনের বড় ধরনের দরপতন ঘটেছে। এতে ক্রিম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সোনালি সময়ের অবসান ঘটেছে। অন্যদিকে সব ধরনের গুঁড়ো দুধের দামে ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে।

Read more

৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে-ব্যাংক এশিয়া

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড ৫০০ কোটি টাকার পারপেচুয়াল বন্ড ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যাংকটির ৪৫৪তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ব্যাংকটি প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে এডিশনাল টিয়ার-১ মূলধন সহায়তায় ব্যাসেল-৩-এর শর্ত পরিপালনে বন্ড ইস্যু করবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যু করতে পারবে ব্যাংক এশিয়া। ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি ২০২১ হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। যেখানে এর আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা। এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২২ টাকা ৯৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের সুপারিশ করেছে ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। আলোচ্য সময়ে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৪ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল ব্যাংক এশিয়ার শেয়ারের সর্বশেষ দর ছিল ১৭ টাকা। গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ দর ছিল যথাক্রমে ১৬ টাকা ৭০ পয়সা ও ১৭ টাকা।

Read more

বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে বস্ত্র খাতে !!

এ বছরে টানা তিন মাস ধরে পুঁজিবাজারে উত্থান অব্যাহত রয়েছে। তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানির ইতিবাচক আয়ের কারণে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা বৃদ্ধি পাচ্ছে ও আস্থা বাড়ছে বাজারে। এতে করোনা পরিস্থিতির প্রকোপ মোকাবেলায় চলমান লকডাউনে সীমিত পরিসর লেনদেনেও ভালো অবস্থানে রয়েছে পুঁজিবাজার। গতকাল পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। তবে বেড়েছে অধিকাংশ কোম্পানি ও ফান্ডের বাজারদর। এদিকে গতকাল বস্ত্র খাতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি দেখা গেছে। গতকাল লেনদেনে বেশি অবদান রেখেছে বস্ত্র খাত, সেই সঙ্গে খাতটির ৮৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। এতে বস্ত্র খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে অনেক বিনিয়োগকারী লাভবান হবেন। সেই সঙ্গে এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে কারসাজি চক্র যাতে শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি করতে না পারে, সেদিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থার নজরদারি বাড়াতে হবে বলে জানান তারা। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গতকাল লেনদেন শুরুর পর থেকে সূচক কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী ছিল। এরপর সামান্য পতন হলেও পরে বড় উত্থান দেখা যায় সূচকের। সারা দিন কিছুটা উত্থান ও পতনের মাধ্যমে মিশ্র অবস্থায় লেনদেন শেষ হয়। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬২ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৮১৩ দশমিক ১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, যা এর আগের কার্যদিবসে ছিল ৫ হাজার ৭৫০ দশমিক ৪৯ পয়েন্টে। গতকাল সূচকের উত্থানে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, ন্যাশনাল ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ইসিবি, সাইফ পাওয়ারটেক, জিপিএইচ ইস্পাত ও সামিট পাওয়ারের। এদিকে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস গতকাল দিন শেষে ৭ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৮২ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে, যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ২৭৫ দশমিক ১৪ পয়েন্টে। ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ দিনের ব্যবধানে ৫ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে গতকাল ২ হাজার ১৯২ দশমিক ৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের কার্যদিবস শেষে যা ছিল ২ হাজার ১৮৬ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে।

Read more
Page 8 of 8 1 7 8

সাম্প্রতিক