সিএমপি’র পাঁচলাইশ মডেল থানা এলাকাজুড়ে মাদক, চাঁদাবাজি কিংবা ইভটিজিং এখন শূন্যের কৌটায় বললেই চলে। চুরি কিংবা হারিয়ে যাওয়া মোবাইল, স্বর্ণালঙ্কার, চুরি হওয়া মোটরসাইকেল দ্রুততম সময়ে উদ্ধার ও পরোয়ানা তামিল করে অপরাধী গ্রেপ্তার করে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন সিএমপি’র পাঁচলাইশ মডেল থানা পুলিশ।
তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় হারানো মোবাইল, ল্যাপটপ সহ মূল্যবান জিনিসপত্র ২৪ ঘন্টার মধ্যেই উদ্ধার ও ভুক্তভোগীকে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া মাদক, সন্ত্রাস ও ইভ টিচিং শূন্যের কৌটায় বললেই চলে। চ.মে.ক হাসপাতালের দীর্ঘদিনের একটি অন্যতম অভিশাপ হিসেবে খ্যাত দালালদের দৌরাত্ম্য। পরপর কয়কটি অভিযানের ধরপাকড়ে সেই দালাল দৌরাত্ম্যের অভিশাপ থেকে চমেক হাসপাতালের রোগীরা পুরোপুরি মুক্ত বললেই চলে এখন। সেই সাথে নিত্যদিন ওষুধ চুরির সিন্ডিকেটটিও ধরপাকড়ে ভেঙ্গে দিয়েছেন পাঁচলাইশ থানা পুলিশ।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নাজিম উদ্দীন মজুমদারের বিচক্ষণ নেতৃত্বে অপরাধ দমনে দারুণ দক্ষতা দেখিয়েছেন পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ ও ইভটিজিং এর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করছেন বলে জানান পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নাজিম উদ্দিন মজুমদার। তিনি বলেন, পুলিশি সেবাকে সহজ ও জনমুখী করতে কাজ করে যাচ্ছি।
ওসি মোঃ নাজিম উদ্দীন মজুমদার আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে জঙ্গিবাদ ও ইভটিজিং বিরোধী সমাবেশ চালু রেখেছি। থানায় সার্বক্ষণিক আমরা ভুক্তভোগীদের কথা শুনি ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করি। এরপরও যারা থানায় আসতে পারেন না, তাদের কথা শুনতে আমরা তাদের দোরগোড়ায় যাই। যাতে সাধারণ মানুষের জন্য পুলিশি সেবা ও নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করতে পারি এই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।