আমদানি কমেছে প্রায় ৫০ শতাংশ একদিকে দেশীয় বাজারে চাহিদা কম, অন্যদিকে দেশে উৎপাদন বাড়ায় বিগত চার মাসে শুকনো হলুদের।
শুকনো হলুদ আমদানি হয়েছে ৫ হাজার ৮৭৪ টন ভোমরা শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থ বছরের জুলাই-অক্টোবর পর্যন্ত এ বন্দর দিয়ে।
এছাড়াও ১১ হাজার ৬৮১ টন, যার মূল্য ছিল ১৩২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ২০২০-২১ অর্থ বছরের প্রথম চার মাসে শুকনো হলুদ আমদানি হয়েছিল। আমদানিকৃত হলুদ থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা। সে হিসেবে আমদানি প্রায় ৫০ শতাংশ এবং রাজস্ব ৩ কোটি টাকার মতো কমেছে।
কিন্তু চলতি অর্থবছর শুকনো হলুদ আমদানি কমে যাওয়ায় রাজস্ব আয় কমেছে।
এ ব্যাপারে ভোমরা শুল্ক স্টেশনের বিভাগীয় সহকারী কমিশনার আমীর মামুন বলেন, হলুদ আমদানি করে বছরে উল্লেখযোগ্য হারে সরকারের রাজস্ব আয় হয়। কিন্তু চলতি অর্থবছর শুকনো হলুদ আমদানি কমে যাওয়ায় রাজস্ব আয় কমেছে।
অন্যদিকে সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, জেলায় হলুদ উৎপাদন বেড়েছে। চলতি মৌসুমে ৭০৫ হেক্টর জমিতে কাঁচা হলুদ উৎপাদন হয়েছে ১১ হাজার ২৫০ টন, যা গত মৌসুমের তুলনায় প্রায় ১ হাজার টন বেশি। গত মৌসুমে ৭০০ হেক্টর জমিতে উৎপাদন হয়েছিল ১০ হাজার ৫০০ টন।