খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন,”দেশে পর্যাপ্ত চালের মজুত থাকার পরও ব্যবসায়ীদের অতিমুনাফা আর পরিবহন ব্যয় বাড়ার কারণে বাজারে সরু চালের ঊর্ধ্বমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ”
সরকারি গবেষণার তথ্য দিয়ে খাদ্যসচিব জানান,দেশের বাজারে মিনিকেট কিংবা নাজিরশাইল বলে কোনো চাল নেই।
তিনি আরো জানান, এখন থেকে চালের বস্তার ওপর ধানের জাত অনুসারে নাম উল্লেখ করতে হবে। শিগগিরই চাল ছাঁটাই ও পলিশ সংক্রান্ত একটি নীতিমালা করার কথা
বর্তমানে দেশের খাদ্যগুদামগুলোতে সংগ্রহ করা হয়েছে প্রায় ১৪ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৩ লাখ মেট্রিক টন গমের মজুত রয়েছে। এদিকে, খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুসারে চলতি আমন মৌসুমে ৪০ টাকা কেজি দরে ৫ লাখ টন চাল ও ২৭ টাকা কেজি দরে ৩ লাখ ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হলেও এ পর্যন্ত এক লাখ ৮৮ হাজার মেট্রিক টন চাল।
খাদ্যমন্ত্রী বলছেন, পর্যাপ্ত চালের মজুত সত্ত্বেও এ অবস্থায় বাজারে সরু চালের ঊর্ধ্বমূল্য গ্রহণযোগ্য নয়।ব্যবসায়ীদের অতিমুনাফার মানসিকতা ও জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধিতে পরিবহন সংকটই চালের দাম বাড়ার প্রধান কারণ।