দৈনিক অর্থনীতি
Advertisement
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক অর্থনীতি
  • অর্থনীতি সমাচার
  • মহানগর
  • অপরাধ
  • উপজেলা
  • শেয়ার বাজর
  • অর্থ কথা
  • মুদ্রা বাজার
  • বন্দর ও শিল্পনীতি
  • হাটবাজার অর্থনীতি
  • কর্পোরেট আইকন
  • আমদানি রপ্তানি
  • ফিউচার অর্থনীতি
  • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প নীতি
  • দুর্নীতি
    • সারাদেশে দুর্নীতি
  • বাণিজ্য
  • ব্যংকিং অর্থনীতি
  • বিবিধ
    • জেলা উপজেলার অর্থনীতি
    • চাকরি
    • দেশ বিদেশ অর্থনীতি
    • শীর্ষ অর্থনীতি
    • শ্রমিক অর্থনীতি
    • জাতীয় অর্থনীতি
    • স্বাস্থ্য খাত
    • শিক্ষাখাত
    • খেলাধুলা
    • টেলিকম ও প্রযুক্তি
    • সারাদেশ
  • ভিডিও
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক অর্থনীতি
  • অর্থনীতি সমাচার
  • মহানগর
  • অপরাধ
  • উপজেলা
  • শেয়ার বাজর
  • অর্থ কথা
  • মুদ্রা বাজার
  • বন্দর ও শিল্পনীতি
  • হাটবাজার অর্থনীতি
  • কর্পোরেট আইকন
  • আমদানি রপ্তানি
  • ফিউচার অর্থনীতি
  • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প নীতি
  • দুর্নীতি
    • সারাদেশে দুর্নীতি
  • বাণিজ্য
  • ব্যংকিং অর্থনীতি
  • বিবিধ
    • জেলা উপজেলার অর্থনীতি
    • চাকরি
    • দেশ বিদেশ অর্থনীতি
    • শীর্ষ অর্থনীতি
    • শ্রমিক অর্থনীতি
    • জাতীয় অর্থনীতি
    • স্বাস্থ্য খাত
    • শিক্ষাখাত
    • খেলাধুলা
    • টেলিকম ও প্রযুক্তি
    • সারাদেশ
  • ভিডিও
No Result
View All Result
দৈনিক অর্থনীতি
No Result
View All Result
Home Uncategorized

সার আমদানিতে অনিয়মের অভিযোগে মন্ত্রণালয়ের সাফাই

September 14, 2025
0 0
0
সার আমদানিতে অনিয়মের অভিযোগে মন্ত্রণালয়ের সাফাই

দেশে যখন সারের সংকট চলছে, ঠিক সে সময় এক ব্যক্তির একাধিক কোম্পানিকে সার আমদানিতে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ওই অসাধু কার্যক্রমে কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের যোগসাজশ রয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। এ অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেছে মন্ত্রণালয়।

বিষয়টি অস্বীকার করে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এ বিষয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

অভিযোগ রয়েছে, সরকারি অর্থ লোপাটের এক ধরনের অভিনব উদ্যোগ নিয়েছিল কৃষি মন্ত্রণালয়। বেসরকারি মাধ্যমে সার আমদানি করতে মন্ত্রণালয়ের কতিপয় কর্মকর্তা যোগসাজশ আমদানি দরপত্র বিপরীতে মনগড়া নিয়মে একক ব্যক্তির একাধিক প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। সে ক্ষেত্রে দরপত্র নিয়মনীতি উপেক্ষা করা হয়েছে।

সার আমদানি সংক্রান্ত পরিপত্র অনুযায়ী প্রাপ্ত দরের মধ্যে সর্ব নিম্ন দরের ক্রমানুসারে কার্যাদেশ দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু তা অমান্য করে দরপত্র প্রাপ্ত দরের বাইরে ‘নেগোসিয়েশন’ এর মাধ্যমে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। যে কারণে সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ পায়নি।

এদিকে, এসব নিয়ে কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার পরিপেক্ষিতে গণমাধ্যমে একটি ব্যাখ্যা পাঠিয়েছে মন্ত্রণালয়। যেখানে ‘সার আমদানিতে নজিরবিহীন দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করা হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয় জানান, সরকার যে প্রক্রিয়ায় কার্যাদেশ দিয়েছে তাতে প্রতিটি কার্যাদেশের বিপরীতে টনপ্রতি ২০-১৫০ ডলার পর্যন্ত সরকার ব্যয় কমিয়ে আনতে পেরেছে। আমদানি নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে। অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও দৈনিক পত্রিকায় ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ে সরকারি অর্থ লোপাটের অভিনব উদ্যোগ’ বা ‘সার আমদানিতে নজিরবিহীন দুর্নীতির অভিযোগ’ প্রভৃতি শিরোনামে প্রকাশিত পোস্ট/ প্রতিবেদনগুলোর প্রতি কৃষি মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো মতামত/সংবাদের বিষয়বস্তু ভিত্তিহীন, মনগড়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং অসত্য তথ্য সম্বলিত। প্রকাশিত পোস্ট/ প্রতিবেদনগুলো ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচার বলে মন্ত্রণালয়ের নিকট প্রতীয়মান হয়েছে এবং মন্ত্রণালয় প্রকাশিত পোস্ট/ প্রতিবেদনগুলোর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।

এ পদ্ধতি অনুসরণ করে নন-ইউরিয়া সারের আমদানি কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ওই পদ্ধতিতে প্রতি ধাপের টেন্ডারে একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানকে নির্দিষ্ট পরিমাণ (কম বেশী ৩০,০০০ মে.টন) সারের জন্য দরপ্রস্তাব দাখিল করতে হয়। সরকারের সার-ভিত্তিক আমদানি চাহিদা ওই সিলিংয়ের চেয়ে অনেক বেশী হওয়ায় ওই পদ্ধতি অনুযায়ী দর প্রস্তাবে অংশগ্রহণকারীরা একই দেশের একই সারের জন্য দাখিল করা দরগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন দরের পাশাপাশি দ্বিতীয়, তৃতীয় প্রভৃতি দরদাতা প্রতিষ্ঠানের জন্য ক্ষেত্র বিশেষে টনপ্রতি ২০ মার্কিন ডলার থেকে ১৫০ মার্কিন ডলার বা তারও বেশী ব্যবধানে সার সরবরাহের সুযোগ তৈরি হতো।

এতে সরকার বিপুলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত ও মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় ঘটতো। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ার পর, নির্দিষ্ট সারের জন্য নির্দিষ্ট দেশের আমদানিকারকরা প্রদত্ত সমুদয় দরের মধ্যে কেবল সর্বনিম্ন দরে সার সরবরাহে সম্মতি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্রয়াদেশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং গত অর্থবছর থেকেই তা কার্যকর করা হয়। ফলে সরকারের বিপুল পরিমাণ অর্থ সাশ্রয় হয় এবং আমদানিকারকদেরও অসম লাভের পথ সংকুচিত হয়।

কৃষি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ জুলাই সাড়ে ৯ লাখ টন সার আমদানি একটি টেন্ডার আহ্বান করে মন্ত্রণালয়। এ টেন্ডারের মাধ্যমে ৫ লাখ ১৫ লাখ টন টিএসপি, ডিএপি ও এমওপি আমদানি কার্যাদেশ দেয় কৃষি মন্ত্রণালয়। বাকি ৪ লাখ ৩৫ হাজার টনের আমদানি জন্য পুনরায় টেন্ডার করা হয়।

২০২৪ জুলাইয়ে পট পরিবর্তনের পর থেকেই মামুন কৃষি মন্ত্রণালয়ের আমদানি নিয়ন্ত্রণ করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে এসব প্রতিষ্ঠানের নামে।

জানা গেছে, নির্দিষ্ট দেশ থেকে সার আমদানি জন্য ভিন্ন ভিন্ন দর অনুমোদন করেছে কৃষি মন্ত্রণালয়। একই কার্যাদেশে দুটি দেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন দর দিলেও পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে একসঙ্গে। যে দেশের সারের দাম বেশি সেখান থেকে পরিমাণে কম এনে যে দেশে দাম কম সেখান থেকে বেশি দামের সার আনার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে, যে সুবিধাটা বাকি ১৮ আমদানিকারকের কাউকেই দেওয়া হয়নি।

বাকি আমদানিকারকদের অবশ্য নিয়মানুযায়ী একটি লটের বিপরীতে একটি নির্দিষ্ট দামে একক দেশের অনুকূলেই সার আমদানি কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে।

দেশের সব খাতে আওয়ামী লীগ আমলে তৈরি হওয়া সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়কে কাজ করতে দেখা গেছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ও এই ধারাবাহিকতায় সার আমদানিতে সিন্ডিকেট ভাঙার কথা বললেও এক ব্যক্তিকে যে পরিমাণ সার আমদানি কার্যাদেশ দিয়েছে তাতে নতুন করে সিন্ডিকেট তৈরির অভিযোগ উঠেছে। অথচ ২ লাখ ১০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানি যে কার্যাদেশ মামুনের অনুকূলে দেওয়া হয়েছে তা আমদানি সক্ষমতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

যে কারণে নির্দিষ্ট সময়ে যদি প্রতিষ্ঠানটি সার আমদানি করতে না পারে তাহলে আসন্ন পিক সিজনে সারের ঘাটতি তৈরিতে এর প্রভাব পড়বে বলে শঙ্কা রয়েছে।

অভিযোগ উঠেছে, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সার ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিং সেলের একাধিক কর্মকর্তা মামুনকে বড় পরিসরে সার আমদানি কার্যাদেশ পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছেন।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ভর্তুকির আওতায় বেসরকারি আমদানিকারকদের মাধ্যমে ২ লাখ মেট্রিক টন টিএসপি, ৫ লাখ মেট্রিক টন ডিএপি, ২ লাখ ৫০ পক্ষ মেট্রিক টন এমওপি এবং শূন্য দশমিক ২০ লক্ষ মেট্রিক টন এমএপি সার সংগ্রহের জন্য প্রথম টেন্ডার আহ্বান করে কৃষি মন্ত্রণালয়। এর বিপরীতে ৪৯টি প্রতিষ্ঠান দরপ্রস্তাবে অংশ নেয়। কিন্তু যারা এ দরপ্রস্তাবে অংশ নেন তাদের সর্বনিম্ন দর এখানে গ্রহণ করেনি মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় অংশগ্রহণকারীদের দেশভিত্তিক এক দরপ্রস্তাব করে। এ প্রস্তাবে রাজি হতে আমদানিকারকদের মৌখিকভাবে অনুরোধ করে।

এ অনুরোধে যারা যারা কৃষি মন্ত্রণালয়ের দরপ্রস্তাবে রাজি হয় তারা সম্মতিপত্রের চিঠি দেয় মন্ত্রণালয়কে। এ সম্মতিপত্রেও ভুল দর উল্লেখ করে মন্ত্রণালয়ে পাঠায় বাল্ক ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল। কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা ছিল, নির্দিষ্ট দেশ ভিত্তিক নির্ধারিত দর উল্লেখ করে এ সম্মতিপত্র দেওয়ার কথা। তবে বাল্ক ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল টিএসপি আমদানি জন্য ৭০৪ ডলার দাম উল্লেখ সব অরিজিনের জন্য (দেশভিত্তিক) চিঠি দেয়। অথচ ৭০৪ ডলার দর নির্ধারণ করা ছিল শুধু তিউনেশিয়ার জন্য। মরক্কোর জন্য ছিল ৬৯৪ ডলার, লেবানন ও মিশরের জন্য ৬৮৮ ডলার করে দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিল কৃষি মন্ত্রণালয়। অথচ বাল্ক ট্রেড যে টিএসপি আমদানি যে দুটি কার্যাদেশ পেয়েছে সেগুলো মরক্কো এবং লেবানন থেকে আমদানি জন্য।

আবার প্রতিষ্ঠানটি এ সম্মতিপত্রের সঙ্গে নিয়মানুযায়ী কোন ম্যানুফ্যাকচারার্স সার্টিফিকেট সংযুক্ত করেনি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে পুনরায় এ প্রতিষ্ঠানকে নতুন সম্মতিপত্র দেওয়ার জন্য সুযোগ দেয়। অথচ অনেক আমদানিকারক ঠিকঠাক সম্মতিপত্র দিয়েও টিএসপি আমদানি কার্যাদেশ পায়নি।

আমদানিকররা বলছেন, মন্ত্রণালয়ের কিছু কর্মকর্তার বিশেষ বিবেচনায় এ কাজ করা হয়েছে। কর্মকর্তারা তাকে কার্যাদেশ দিতে চেয়েছেন তাই সুবিধা দিয়েছেন। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ সার আমদানি জন্য দুটি দেশের মূল্য উল্লেখ করে কার্যাদেশ দেওয়ার কোনো নজির নেই।

ওদিকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘নির্দিষ্ট কোনো সারের ক্ষেত্রে একটি দেশের বেলায় সকল আমদানিকারককে কেবল একটি নির্দিষ্ট দরেই সার সরবরাহের আদেশ দেওয়া হয়েছে, ভিন্ন ভিন্ন দরে নয়।’ মন্ত্রণালয় এই দাবি করলেও বাল্ক ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল, দেশ ট্রেডিং করপোরেশন ও এনআরকে গ্লোবালের কার্যাদেশে তা মানা হয়নি।

প্রদা/ডিও

Tags: আমদানি-রপ্তানিকৃষি মন্ত্রনালয়বাণিজ্য
ShareTweetPin
Previous Post

আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচটা বাঁচা-মরার: লিটন

Next Post

চট্টগ্রামে বর্জ্য সংগ্রহ বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিতর্ক চসিকের

Related Posts

সেবা খাতে লোকহানি ও জটিলতা: অর্থ উপদেষ্টার সতর্কবার্তা
লীড স্লাইড নিউজ

সেবা খাতে লোকহানি ও জটিলতা: অর্থ উপদেষ্টার সতর্কবার্তা

September 14, 2025
2
রাজস্ব আয় ছাড়াল ২৭০ কোটি টাকা শাহ আমানত বিমানবন্দরে
বাণিজ্য

রাজস্ব আয় ছাড়াল ২৭০ কোটি টাকা শাহ আমানত বিমানবন্দরে

September 14, 2025
6
দ্রুত তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ সাগর-রুনি হত্যা মামলার
অপরাধ

দ্রুত তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ সাগর-রুনি হত্যা মামলার

September 14, 2025
5
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক আরও কমাবে যুক্তরাষ্ট্র: বাণিজ্য উপদেষ্টা
Uncategorized

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক আরও কমাবে যুক্তরাষ্ট্র: বাণিজ্য উপদেষ্টা

September 14, 2025
5
ডাকসু ও জাকসুতে শিবিরের উত্থান,কোনদিকে জুলাইয়ের নেতৃত্ব?
লীড স্লাইড নিউজ

ডাকসু ও জাকসুতে শিবিরের উত্থান,কোনদিকে জুলাইয়ের নেতৃত্ব?

September 14, 2025
6
বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে ভূমিকম্প সংঘটিত
লীড স্লাইড নিউজ

বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে ভূমিকম্প সংঘটিত

September 14, 2025
4
Next Post
চট্টগ্রামে বর্জ্য সংগ্রহ বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিতর্ক চসিকের

চট্টগ্রামে বর্জ্য সংগ্রহ বেসরকারি খাতে দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিতর্ক চসিকের

No Result
View All Result

সাম্প্রতিক

সেবা খাতে লোকহানি ও জটিলতা: অর্থ উপদেষ্টার সতর্কবার্তা

রাজস্ব আয় ছাড়াল ২৭০ কোটি টাকা শাহ আমানত বিমানবন্দরে

দ্রুত তদন্ত শেষ করতে নির্দেশ সাগর-রুনি হত্যা মামলার

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক আরও কমাবে যুক্তরাষ্ট্র: বাণিজ্য উপদেষ্টা

ডাকসু ও জাকসুতে শিবিরের উত্থান,কোনদিকে জুলাইয়ের নেতৃত্ব?

বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে ভূমিকম্প সংঘটিত

সম্পাদক ও প্রকাশক

প্রধান সম্পাদক: আহমেদ কবির
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : আহমেদ কবির

প্রধান কার্যালয়

ঢাকা ২৮নং রোড, গুলশান ১, ঢাকা, বাংলাদেশ, ১২১২ বাংলাদেশ

কর্পোরোট কার্যালয়

সানি টাওয়ার, এক্স ব্যুরো অফিস এশিয়ান টিভি ২৯১ সিডিএ অ্যাভিনিউ ২য় তলা, লালখান বাজার, চট্টগ্রাম।

আমাদের অফিসিয়াল ফেসবুক

Copyright © 2018-2025: Dainik Orthoniti II Design By : F.A.CREATIVE FIRM LTD

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক অর্থনীতি
  • অর্থনীতি সমাচার
  • মহানগর
  • অপরাধ
  • উপজেলা
  • শেয়ার বাজর
  • অর্থ কথা
  • মুদ্রা বাজার
  • বন্দর ও শিল্পনীতি
  • হাটবাজার অর্থনীতি
  • কর্পোরেট আইকন
  • আমদানি রপ্তানি
  • ফিউচার অর্থনীতি
  • ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প নীতি
  • দুর্নীতি
    • সারাদেশে দুর্নীতি
  • বাণিজ্য
  • ব্যংকিং অর্থনীতি
  • বিবিধ
    • জেলা উপজেলার অর্থনীতি
    • চাকরি
    • দেশ বিদেশ অর্থনীতি
    • শীর্ষ অর্থনীতি
    • শ্রমিক অর্থনীতি
    • জাতীয় অর্থনীতি
    • স্বাস্থ্য খাত
    • শিক্ষাখাত
    • খেলাধুলা
    • টেলিকম ও প্রযুক্তি
    • সারাদেশ
  • ভিডিও

Copyright © 2018-2025: Dainik Orthoniti II Design By : F.A.CREATIVE FIRM LTD

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Create New Account!

Fill the forms bellow to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In