লাল ড্রাগন দেখতে অভ্যস্ত মানুষ যখন হলুদ ড্রাগন দেখে তখন কৌতূহল বাড়ে। বিচ্ছিন্নভাবে বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই বিভিন্ন বাগান ও ছাদে হলুদ ড্রাগন চাষ হচ্ছে।
তবে এখনো দুর্লভ। এসব জাত থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশ থেকে শখ করে আনা।
দেশের আবহাওয়া, মাটির উপযোগী, কৃষকবান্ধব, স্বাদ ও পুষ্টিমান নিশ্চিত করা হলুদ ড্রাগনের জাত উদ্ভাবনে গবেষণা করছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) চট্টগ্রাম।
এখানে ড্রাগন ঝোপে হলুদ ফলের মেলা। নিবিড় পরিচর্যা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ, ফল সংগ্রহ, ওজন ও মিষ্টতা পরিমাপ নিয়মিত চলছে। হলুদ ড্রাগনের ভেতরে খাবার অংশটা সাদা।
হলুদ ড্রাগন দেখতে এসেছেন ছাদবাগানি আকলিমা চৌধুরী। তিনি বলেন, নাটোর, চাঁদপুরে চার বছর আগে থেকে হলুদ ড্রাগন সীমিত আকারে হচ্ছে। তবে এখনো সহজলভ্য হয়নি। বাজারে তেমন পাওয়া যায় না। ফেসবুক ও নিউজে দেখেছি। বাস্তবে আমি এই প্রথম নিজের চোখে দেখলাম। রং মানুষকে বিশেষ করে শিশুদের আকৃষ্ট করে। সবুজ, বেগুনি, হলুদ ফুলকপি, হলুদ তরমুজের মতো হলুদ ড্রাগনও সাড়া ফেলবে। বারি হলুদ ড্রাগন জাত অবমুক্ত হলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষ করা যাবে।
প্রদা/ডিও