পণ্য আমদানি রফতানির বিধিনিষেধ নিয়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের জন্য ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই চিঠির কোনো ‘রেসপন্স’ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশী পণ্য আমদানিতে আবারো বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। এই বিধিনিষেধের আওতায় ভারতের ব্যবসায়ীরা এখন বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করতে পারবেন না। রফতানি পণ্যের এসব ধরন এখন থেকে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কোনো স্থলবন্দর দিয়ে নেয়া যাবে না। শুধুমাত্র মুম্বাইয়ের নাভা শেবা সমুদ্রবন্দর দিয়ে এসব পণ্য আমদানি করা যাবে। সোমবার (১১ আগস্ট) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফটি) বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এসব পণ্যের মাত্র ১ শতাংশ সমুদ্রপথে রফতানি হয়, বাকিটা স্থলপথে। ফলে নতুন বিধিনিষেধ কার্যত সহজ রফতানি পথ বন্ধ করে দিয়েছে।