চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরমুখী এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দৈর্ঘ্য ১৫ দশমিক ২ কিলোমিটার। প্রাথমিক সমীক্ষায় ২০টি র্যাম্প (যানবাহন ওঠানামার পথ) নির্মাণ করার কথা থাকলেও করা হয়েছে ১৪টি।
গত ৩ নভেম্বর গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছিল প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)। নতুন টোলের প্রস্তাবটি ২৭ নভেম্বর অনুমোদন দেয় গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। গত ২৮ আগস্ট থেকে এক্সপ্রেসওয়ে পরীক্ষামূলক যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে যানবাহন থেকে কোনও টোল আদায় করা হচ্ছে না।’
প্রথম দফায় চূড়ান্ত হওয়া টোল ছিল, প্রাইভেটকার ১০০, জিপ ১০০, মাইক্রোবাস ১০০, পিকআপ ২০০, মিনিবাস ২০০, বাস ৩০০, ট্রাক (চার চাকা) ২০০, ট্রাক (ছয় চাকা) ৩০০ ও কাভার্ডভ্যান ৫০০ টাকা।
কোন গাড়িতে কত কমলো টোল: সর্বশেষ চূড়ান্ত হওয়া টোল অনুযায়ী, প্রাইভেটকার ৮০, জিপ ১০০, মাইক্রোবাস ১০০, পিকআপ ১৫০, মিনিবাস ২০০, বাস ২৮০, ট্রাক (চার চাকা) ২০০, ট্রাক (ছয় চাকা) ৩০০, কাভার্ডভ্যান ৫০০ ও অটোরিকশা ৩০ টাকা। দ্বিতীয় দফায় ১২ ধরনের গাড়ি চলাচলের যে প্রস্তাব দিয়েছিল সিডিএ, তার মধ্যে ট্রেইলার ও মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমোদন মেলেনি। আগেরবারও এই দুটি যান চলাচলের অনুমতি ছিল না।