জমি কেনাবেচার কথা শুনলেই যে কারও মধ্যে ভোগান্তি ও নানান দুশ্চিন্তা শুরু হয়। পটিয়া ও কর্ণফুলী’র সাব রেজিস্ট্রার হিসেবে যোগদানের পর মোঃ শাহীন হাসান জমি রেজিস্ট্রির কাজে সেবাপ্রার্থীদের সেই ভোগান্তি ও দুশ্চিন্তা দূর করে সেবাকে সহজীকরণে কাজ করে আসছেন বলে জানা যায়। অতীতের দুর্নাম ঘুচিয়ে জমি রেজিস্ট্রি সহ দীর্ঘদিনের অনিয়ম ও ভোগান্তি দূরসহ স্বচ্ছতা এসেছে বলে জানান সলিমা বেগম নামের ষাটোর্ধ্ব একজন সেবাগ্রহীতা। তিনি বলেন, ৩ বছর পূর্বে উত্তরাধিকার সুত্রে প্রাপ্ত একটি ৮ গন্ডা জমি বিক্রি করে রেজিস্ট্রি দিতে যেসব ভোগান্তিতে পড়তে হয়ছে তা বর্ণনাতীত। তাই সেই ভোগান্তির ভয় ছিলো মনে, তবে বর্তমান সাব রেজিস্ট্রার সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর করে সেবাকে সহজ করছেন অনেক বেশী। যা আমি একজন সেবা গ্রহীতা হিসেবে নিজেই বুঝতে পেরেছি অনায়াসে।
সাধারণ মানুষ জমি কেনাবেচা করতে কোনোরকম ভোগান্তি ছাড়া কর্ণফুলী ও পটিয়া সাব রেজিস্ট্রার অফিসে সহজে সেবা পাচ্ছে বলেও জানান বেশকজন সেবা গ্রহীতা।