১৮৬০ সালে যাত্রা শুরু হওয়া, চট্টগ্রাম বন্দর কর্ণফুলী নদীর ভেতরে হওয়ায়, সমুদ্রে বহিনোঙ্গরে থাকতে হয়, মাদার ভেসেলকে। সেখান থেকে লাইটারেজ জাহাজে পন্য আসে বন্দরে। বাড়ে খরচ,লাগে বাড়তি সময়ও। তাই বিশ্ববাণিজ্যের সাথে তাল মেলাতে, চট্টগ্রাম বন্দর সমুদ্রের চরে নির্মান করছে, বে টার্মিনাল। ইতোমধ্যে মাটি ভরাটের কাজ চলছে, পুরোদমে। চলছে ভুমি অধিগ্রহনও।
দ্রুত গতিতে এগুচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দরের বে টার্মিনাল নির্মাণ কাজ। ইতোমধ্যে সমুদ্রের পাড়ে মাটি ভরাটের কাজ চলছে পুরোদমে। ভুমি অধিগ্রহনও চলছে দ্রুত। ২০২৪ -২৫ সালের মধ্যে চালু হবে বে টার্মিনাল, বললেন বন্দর সচিব। অর্থনীতিবিদ ও বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন,এই টার্মিনাল চালু হলে,দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় বিজনেস হাব হবে বাংলাদেশ।
বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন,চট্টগ্রাম বন্দরের গতি বাড়াতে, বে টার্মিনালসহ বিভিন্ন টার্মিনালের বিকল্প নেই।
বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে,২০২৪ ও ২৫ সালেই চালু হবে,বে টার্মিনাল। আর অর্থনীতিবিদরা বলছেন,এই টার্মিনাল হলে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় বিজনেস হাব হবে বাংলাদেশ।
১৮৬০ সালে যাত্রা শুরু হওয়া, চট্টগ্রাম বন্দর কর্ণফুলী নদীর ভেতরে হওয়ায়, সমুদ্রে বহিনোঙ্গরে থাকতে হয়, মাদার ভেসেলকে। সেখান থেকে লাইটারেজ জাহাজে পন্য আসে বন্দরে। বাড়ে খরচ,লাগে বাড়তি সময়ও। তাই বিশ্ববাণিজ্যের সাথে তাল মেলাতে, চট্টগ্রাম বন্দর সমুদ্রের চরে নির্মান করছে, বে টার্মিনাল। ইতোমধ্যে মাটি ভরাটের কাজ চলছে, পুরোদমে। চলছে ভুমি অধিগ্রহনও।
বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছে,২০২৪ ও ২৫ সালেই চালু হবে,বে টার্মিনাল। আর অর্থনীতিবিদরা বলছেন,এই টার্মিনাল হলে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় বিজনেস হাব হবে বাংলাদেশ।
দেশের সমুদ্রপথে আমদানি-রপ্তানি পণ্যপরিবহনের ৯৩ শতাংশই, চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে আনা-নেয়া হয়। বাকি ৭ শতাংশ পরিবহন করা হয় মোংলা বন্দর দিয়ে ।