জেলা কৃষি বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি জুড়ে নাটোর জেলায় চলবে চারা জাতের পেঁয়াজ রোপণ। এবার স্থানীয় কৃষি বিভাগ ৪ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
জেলার বৃহত্তম পিয়াজের হাট নলডাঙ্গায় পেঁয়াজ নিয়ে হাজির জেলার বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকরা। দুই সপ্তাহ ধরে নাটোরের বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৫-১৮ টাকায় বিক্রি হলেও তিন দিন ধরে বিক্রি হচ্ছে ২২-২৫ টাকায়। প্রতিকেজি বেড়েছে ৫-৭ টাকা।
প্রতিকেজি পেঁয়াজে ৫-৭ টাকা বাড়ায় খুশি চাষিরা। তবে বর্তমান দামে উৎপাদন খরচ উঠলেও লাভবান হতে পারছেন না বলে দাবি কৃষকের।
জেলা কৃষি বিভাগের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ফেব্রুয়ারি জুড়ে নাটোর জেলায় চলবে চারা জাতের পেঁয়াজ রোপণ। এবার স্থানীয় কৃষি বিভাগ ৪ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
জেলার বৃহত্তম পিয়াজের হাট নলডাঙ্গায় পেঁয়াজ নিয়ে হাজির জেলার বিভিন্ন প্রান্তের কৃষকরা। দুই সপ্তাহ ধরে নাটোরের বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১৫-১৮ টাকায় বিক্রি হলেও তিন দিন ধরে বিক্রি হচ্ছে ২২-২৫ টাকায়। প্রতিকেজি বেড়েছে ৫-৭ টাকা।
রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দাম বেড়েছে বলে দাবি আড়তদারদের। এ বিষয়ে আড়তদাররা বলেন, বিভিন্ন জেলা থেকে পাইকাররা বেশি আসায় পেঁয়াজের দাম কিছুটা বেশি হলেও ভবিষ্যতে আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উল্লেখ্য, পাবনা মেহেরপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এবারে প্রচুর পরিমাণে পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে। ইতোমধ্যে সেসব এলাকার ক্ষেত থেকে পেঁয়াজ ওঠার ফলে দেশের বাজারে দেশীয় পেঁয়াজের পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। সেইসঙ্গে দেশীয় পেঁয়াজের দাম অনেকটা কমে ১৮-১৯ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এ কারণে দেশের বিভিন্ন মোকামগুলোতে আগে যেখানে ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা ছিল, এখন সেসব মোকামে দেশীয় পেঁয়াজের চাহিদা বেড়েছে।
এতে দেশের বাজারে আমদানি হওয়া ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা আগের তুলনায় অনেকাংশে কমে এসেছে। এর পরেও হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে দেশে পেঁয়াজের আমদানি অব্যাহত রয়েছে। দেশের বাজারে চাহিদার তুলনায় পণ্যটির সরবরাহ বাড়ার কারণে দাম কমছে।