ফুলবাজার বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সামনে রেখে চাঙা হচ্ছে যশোরের। ফেব্রুয়ারির শুরুতেই ফুলের দাম পেতে শুরু করেছেন চাষিরা। তবে করোনার নানা বিধিনিষেধ জারি নিয়ে উৎকণ্ঠায় তারা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে চলতি মাসেই পাঁচ কোটি টাকার ফুল বিক্রি করতে পারবেন বলে আশা চাষিদের।ফেব্রুয়ারিতেই ৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি।
চলতি মাসেই ফুল মৌসুমের সেরা দুটো উৎসব। তাই ফুলের রাজধানী যশোরের ঝিকরগাছার পানিসারা ইউনিয়নের গ্রামের চাষিরা ব্যস্ত শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে। আশির দশকে এখানেই বাণিজ্যিকভাবে প্রথম ফুল চাষ শুরু হয়।
প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফুলে ফুলে ভরে যায় গদখালী। দেশের বৃহত্তম ফুলের এই বাজারে বেচাকেনা চলে তিন ঘণ্টা। গত দুই বছর চরম ক্ষতির মুখে পড়লেও এবার ফাল্গুন ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা উপলক্ষে চাঙা হতে শুরু করেছে এখানকার ফুলবাজার। জানুয়ারি মাসের শেষদিকেও ফুল বিক্রি হচ্ছিল না। কিন্তু ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই বেশি দামে ফুল বিক্রি করতে পারছেন চাষিরা।
ফুলের বাজার নিয়ে চাষিরা বলেন, কিছু দিন ধরে ভালো ব্যবসা হচ্ছে। বাজারে গোলাপ ৬০০-৭০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ায় বিধিনিষেধ জারি নিয়ে উৎকণ্ঠায় রয়েছেন ফুল চাষিরা। তারা জানান, স্কুল-কলেজ বন্ধ হওয়ার কারণে ফুল বিক্রি হচ্ছিল না। গতকাল থেকে টুকটাক ব্যবসা হচ্ছে।
এ বিষয়ে ফুল চাষিদের নেতার দাবি, ভবিষ্যতে লকডাউনের মতো সিদ্ধান্ত জারি না হলে এ মাসেই প্রায় পাঁচ কোটি টাকার ফুল বিক্রি করতে পারবেন তারা। তিনি বলেন, ‘লকডাউন না পড়ায় আমাদের বেচাকেনা চলছে। তবে সামনে লকডাউন পড়লে আমাদের আবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
সরকারকে লকডাউন না দেওয়ার অনুরোধ করে যশোরের বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার্স সোসাইটির সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, এই স্বাভাবিক অবস্থা যেন থাকে। সরকার যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং কোনো বিধিনিষেধ আরোপ না করে। স্বাভাবিক অবস্থা থাকলে আমরা টিকে থাকতে পারব।’
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, যশোরে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমিতে গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, রজনিগন্ধা, জিপসি, চন্দ্রমল্লিকাসহ ১১ ধরনের ফুলের চাষ হয়।
ফুলের বাজার নিয়ে চাষিরা বলেন, কিছু দিন ধরে ভালো ব্যবসা হচ্ছে। বাজারে গোলাপ ৬০০-৭০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ায় বিধিনিষেধ জারি নিয়ে উৎকণ্ঠায় রয়েছেন ফুল চাষিরা। তারা জানান, স্কুল-কলেজ বন্ধ হওয়ার কারণে ফুল বিক্রি হচ্ছিল না। গতকাল থেকে টুকটাক ব্যবসা হচ্ছে।
এ বিষয়ে ফুল চাষিদের নেতার দাবি, ভবিষ্যতে লকডাউনের মতো সিদ্ধান্ত জারি না হলে এ মাসেই প্রায় পাঁচ কোটি টাকার ফুল বিক্রি করতে পারবেন তারা। তিনি বলেন, ‘লকডাউন না পড়ায় আমাদের বেচাকেনা চলছে। তবে সামনে লকডাউন পড়লে আমাদের আবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
সরকারকে লকডাউন না দেওয়ার অনুরোধ করে যশোরের বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার্স সোসাইটির সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, এই স্বাভাবিক অবস্থা যেন থাকে। সরকার যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং কোনো বিধিনিষেধ আরোপ না করে। স্বাভাবিক অবস্থা থাকলে আমরা টিকে থাকতে পারব।’
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, যশোরে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমিতে গোলাপ, জারবেরা, গ্লাডিওলাস, রজনিগন্ধা, জিপসি, চন্দ্রমল্লিকাসহ ১১ ধরনের ফুলের চাষ হয়।