বন্দর নগরী চট্টগ্রামের মেগা প্রকল্প এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নানা জটিলতা কাটিয়ে নির্ধারিত সময়ের আগেই চালু হচ্ছে। আগামী জুনে কর্ণফুলী টানেল চালু হলে চাপ বাড়বে আউটার রিং রোড ও প্রধান বিমানবন্দর সড়কে ওপর।
চলতি বছরেই তাই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দ্রুত কাজ শেষ করে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। প্রকল্প দুটো চালু হলে পরিবর্তন ঘটবে যোগাযোগ ও বিনিয়োগ খাতে।
মেগা প্রকল্প এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে বন্দরনগরী চট্টগ্রামে। যান চলাচলের জন্য
নির্ধারিত সময়ের আগেই এ বছরের শেষ নাগাদ ১৬ কিলোমিটারে মধ্যে নগরীর নিমতা থেকে পতেঙ্গা সি বিচ পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার খুলে দেওয়া হবে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগামী জুনে কর্ণফুলীর তলদেশে চালু হবে টানেল। এতে বিমানবন্দরের প্রধান সড়ক ও আউটার রিং রোডের ওপর চাপ বাড়বে।
কর্তৃপক্ষ শহরের চাপ সামালে নির্ধারিত সময়ের এক বছর আগেই বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেপিজেড এবং সিপিজেডে কর্মরতরা যাতে ঠিকমতো চলাচল করতে পারে সে কারণে দ্রুত কাজ শেষ করতে আমরা ঠিকাদারদের নির্দেশনা প্রদান করছে বলে জানান,এলিভেডেট এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান।
প্রকল্প আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কে চট্টগ্রামকে যুক্ত করার পাশাপাশি গতি আসবে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে । বাড়বে বিনিয়োগও এমনটাই বলছেন বাস্তবায়নকারী সংস্থা সিডিএ।