‘টক আতা’র চাষ’ করা হচ্ছে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার রাইখালী কৃষি গবেষণাকেন্দ্র।‘সাওয়ারসপ’ তার ইংরেজি নাম।
রাইখালী কৃষি গবেষণাকেন্দ্রে থেকে জানানো হয়, ফলটির উৎপত্তি স্থল দক্ষিণ আমেরিকায় হলেও এখন বিশ্বের ফলটির চাহিদা ও কদর বেড়েছে।
সুস্বাদু এবং ফলটির গাছের পাতা এবং বাকলের রস খেলে শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ে।
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আলতাফ হোসেন বলেন, চার বছর আগে দক্ষিণ আমেরিকা থেকে এই গাছের চারা এনে রাইখালী গবেষণা কেন্দ্রে লাগানো হয়। গত ২ বছর ধরে গাছগুলোতে ফল ধরছে। আমাদের কেন্দ্রে ২৫টি টক আতার গাছ রয়েছে। প্রতিটি গাছে কমপক্ষে ১৫ থেকে ২০টি ফল ধরে, প্রতি ফলের ওজন এক কেজির মতো হয়।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, আমরা চলতি বছর থেকে রাঙামাটিতে ফলটির বাণিজ্যিক চাষের উদ্যোগ নিচ্ছি এবং কৃষকদের ফলটি চাষের জন্য উদ্বুদ্ধ করার পরিকল্পনা নিয়েছি।
নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুনতাসির জাহান বলেন, টক আতা ফলটি আমি খেয়েছি। অনেক সুস্বাদু লেগেছে। এ ফলের স্বাদ আতা ফলের মতো।
ইউএনও আরও বলেন, এ ফল গাছের পাতার সেদ্ধ পানি নিয়মিত খেলে ব্লাড সুগার কমায়, হাইপারটেনশন থেকেও মুক্তি মেলে এবং শরীর তরতাজা থাকে।
Discussion about this post