পণ্য আমদানির পরিমাণ বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ ব্যবসায়ীদের অনুরোধে হিলি স্থলবন্দরে বাড়ানো হয়েছে আমদানি-রফতানির সময়সীমা। এতে ভারত থেকে।বন্দরের পানামা কর্তৃপক্ষ অবকাঠামো উন্নয়নসহ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে এরই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে।
আমদানি-রফতানি বাণিজ্য কয়েক সপ্তাহ আগেও ভারতের অভ্যন্তরে ট্রাফিক সমস্যা অন্যদিকে হিলি পানামা পোর্ট এলাকায় যানজটের কারণে ঝিমিয়ে পড়ে। যেখানে প্রতিদিন গড়ে ২৫০ থেকে ৩০০ ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করার কথা, সেখানে এ সংখ্যা কমে অর্ধেকে দাঁড়ায়।
তবে সম্প্রতি দুই দেশের ব্যবসায়ীদের দফায় দফায় বৈঠক ও হিলির পানামা পোর্ট কর্তৃপক্ষের নানামুখী পদক্ষেপে বাণিজ্য কার্যক্রম বাড়ছে। এতে সরকারের রাজস্ব আদায়ও বেড়েছে। সেই সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ায় খুশি কর্মরত শ্রমিকরাও। এ বিষয়ে স্থলবন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীরা বলেছেন, গাড়ি প্রবেশ করার কারণে আমাদের হিলি স্থলবন্দর চাঞ্চল ফিরে পেয়েছে। এখন সকাল ১০টার মধ্যে রফতানি কার্যক্রম হচ্ছে। তাতে গাড়িও অনেক বেড়েছে। অনেকের কর্মসংস্থানও বেড়েছে।
ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতারা জানান,পাশাপাশি এতে আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে সুফল মিলছে।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ হারুন বলেছেন, সিন্ডিকেটের কবল আরও খোলাসা করে দিতে পারলে, সরকারের আরও বেশি রাজস্ব বাড়বে। বাংলাদেশের বাজারে বিভিন্ন পণ্যের দাম কমে যাবে।
উল্লেখ্য, আগে এ বন্দর দিয়ে দিনে গড়ে ১২০ থেকে ১৫০ ট্রাকে পণ্য আমদানি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ ট্রাকে।