ঠাকুরগাঁওয়ের তাঁতিরা শীতের আগমনে কম্বল তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।কম্বল বিক্রি করে খুব একটা লাভবান হচ্ছেন না তারা।লাভবান না হওয়ার কারন হিসেবে তাঁতিরা দায়ী করছেন সুতার দাম এবং উৎপাদন খরচ।
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) কর্মকর্তারা এই অবস্থায় বলছেন,সুদে ঋণ সহায়তার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার কথা।
তাঁতিরা বলেছেন, বর্তমানে সুতার দাম অনেক বেশি এবং কম্বলে দাম খুবই কম। আমাদের উৎপাদন খরচ ২০০ থেকে ৩০০ পর্যন্ত ছাড়িয়ে যাচ্ছে, কিন্তু আমরা সে অনুযায়ী মূল্য পাচ্ছি না। সরকার আমাদের কম্বল যদি কিনে তাহলে আমরা লাভবান হব।
গুণগতমান ভালো হওয়ার পাশপাশি টেকসই হওয়ায় স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে এখানকার কম্বল যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়। তবে উৎপাদন খরচ কিছুটা বেশি হওয়ায় আশানুরূপ লাভ পাচ্ছেন না তাঁতিরা।
বিসিকে এ কর্মকর্তা বলেছেন, যে কোনো প্রতিষ্ঠানিক বা অর্থনৈতিক সহায়তা, বিশেষ করে ঋণ ব্যবস্থাটি আমরা করব। তবে তাদের সেক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে হবে।
Discussion about this post