আগাম জাতের আলু ক্ষেত থেকে তুলতে শুরু করছেন নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলায় চাষীরা। ফলন ভালো হওয়ার কারণে আগে থেকে ফলন তুলে বিক্রি করতে শুরু করেছেন তারা।বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। নতুন আলু পেয়ে দাম বেশি হলেও ক্রেতারাও উৎসাহ নিতে কিনছেন।
ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা ছাড়াও বিভাগীয় শহরগুলোতে সরবরাহ করা হচ্ছে আগাম আলু। জেলা কৃষি বিভাগ চলতি বছর আগাম আলু উৎপাদনে অতীতের রেকর্ড ভাঙার আশা করছে।
বাজার ঘুরে জানা যায়,আগাম আলু বিক্রি করা হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০টাকা। ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে পাইকাররা নীলফামারী এসে গ্রামগঞ্জে ঘুরে আলু কিনে ট্রাক ভরে নিয়ে যাচ্ছেন।
স্থানীয় চাষিরা জানিয়েছেন, সপ্তাহখানেক পর কিশোরগঞ্জের নয় ইউনিয়নের সব জমির আলু তোলা হবে। তবে বাজার দর ঠিক থাকলে আলু চাষিরা লাভবান হবেন। আলু তোলার পর ওই জমিতে গম, ভুট্টা, মিষ্টি কুমড়া, কাঁচা মরিচ ও শীতকালীন শাক-সবজি চাষ করা হবে। এতে চাষিরা বিনা সারে পরবর্তী ফসল তুলতে পারবেন।