নাটোর জেলায় মোট উৎপাদনের ২৭ ভাগ রসুন উৎপাদন হলেও ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় এবার কৃষকরা রসুন চাষে আগ্রহ হারাচ্ছেন।
ভোর থেকেই নাটোর সদর উপজেলার তেবাড়িয়া হাটে পর্যাপ্ত পরিমাণ রসুন সরবরাহ করেন কৃষকরা। রোপণ মৌসুম শুরু হওয়ায় বড় রসুনের পাশাপাশি বীজ রসুনও সরবরাহ হয় । তবে বড় রসুনসহ বীজ রসুন কেনারও ক্রেতা ছিল কম।
গত মৌসুমে প্রতিবিঘায় রসুন উৎপাদনে নাটোরের কৃষকদের খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় ২২ থেকে ২৫ মণ রসুন উৎপাদন হলেও বর্তমানে প্রতিমণ মণ রসুন ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এর ফলে জেলার কৃষকদের প্রায় ৫০০ কোটি টাকা লোকসান হওয়ায় চলতি মৌসুমে রসুন চাষে আগ্রহ কমেছে তাদের।
এদিকে ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন, বিদেশ থেকে অতিরিক্ত রসুন আমদানির ফলে কৃষকরা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
নাটোরের কৃষকদের খরচ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার টাকা। প্রতি বিঘায় ২২ থেকে ২৫ মণ রসুন উৎপাদন হলেও বর্তমানে প্রতিমণ মণ রসুন ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এর ফলে জেলার কৃষকদের প্রায় ৫০০ কোটি টাকা লোকসান হওয়ায় চলতি মৌসুমে রসুন চাষে আগ্রহ কমেছে তাদের।