অকার্যকর হয়ে পড়েছে ঠাকুরগাঁওয়ের আধুনিক সদর হাসপাতালটি ঘাটতি রয়েছে চিকিৎসকের। আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিন আর দুজন ডাক্তারের অভাবে রোগীরা বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বেসরকারি ডায়াগনস্টিক-প্যাথলজি সেন্টারগুলোতে যেতে বাধ্য হচ্ছে। এই সুযোগে তারা ইচ্ছামতো ফি নেওয়ায় বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে রোগীদের।
ল্যাবরেটরিগুলোতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার নির্দিষ্ট কোনো রেট নেই ঠাকুরগাঁও শহরের। মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে খেয়াল-খুশিমতো টাকা আদায়সহ নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে।
কফ, প্রস্রাব, রক্ত, ইসিজি, আল্ট্রাসনোগ্রাম, এক্স-রেসহ রোগ নির্ণয়ের সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয় সিডিসি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। কিন্তু ভাউচার ছাড়াই বেশি ফি আদায়ের অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। কিন্তু সদুত্তর নেই সিডিসি কর্তৃপক্ষের।
রোগীর স্বজনরা জানান, তারা পরীক্ষার পর ভাউচার না দিয়ে ৪ হাজার ৭০০ টাকা আদায় করছে। অথচ কি কি পরীক্ষা করানো হচ্ছে, সেটাও আমরা জানতে পারছি।