প্রতিটি দোকানেই রয়েছে নানা প্রজাতির মাছের পর্যাপ্ত সরবরাহ। তবে বিক্রেতারা জানান, শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে যে বাড়তি চাহিদা থাকে সেই তুলনায় কিছুটা কম। তাই খুব বেশি না হলেও দাম কিছুটা বাড়তি। কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে সব ধরনের মাছের দাম।
শুক্রবার সকালে এ বাজারে তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হয়েছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়, পাঙাস ১১০-১২০ টাকার মধ্যে। চাষের পাবদা বেচাকেনা হয়েছে ৩২০ টাকা কেজি দরে, তাজা শোল মাছের কেজি ২৬০-২৮০ টাকা, বড় আকারের বোয়াল বিক্রি হয়েছে ৩২০ টাকা কেজি দরে, কেজি ওজনের রুই ১৮০ টাকা, কাতলের দাম ১৬০ টাকা, গলদার কেজি ৬৩০ টাকা, আইড় ৪৫০-৫০০ টাকা, বাঘাইড়ের কেজি পড়েছে ৬৫০ টাকা।
মাছের ক্রেতারা কিন্তু জানালেন বেশ স্বস্তির কথা। এমনকি তাদের পর্যবেক্ষণ, গত শুক্রবারের তুলনায় আজকের বাজার দর কমতির দিকে।
নিত্যপণ্যের বাজারে এসে অনেক দিন পর স্বস্তির কথা জানালেন ক্রেতারা। শুক্রবার (১২ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর কারওয়ানবাজারে গিয়ে তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল মাছ, মুরগি ও শাক-সবজির দাম তুলনামূলক কমেছে।
সপ্তাহ ব্যবধানে অর্ধেকে নেমেছে শিমের দাম। আজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি দরে। কাঁচামরিচের দামও কমেছে কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকার মধ্যে। তবে বেগুনের দাম কিছুটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল তারাও কিছুটা কমেই আজ বাজার করতে পারছেন। ৭০ টাকা জোড়ার কপি আজ এক ক্রেতা কিনেছেন ৬০ টাকায়। তবে তাদের দাবি, সরবরাহ স্বাভাবিক থাকায় দাম আরও কমার কথা।