কয়েক দফা বাড়ানোর পর তেল ও চিনি দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৮৫ টাকা এবং তেল প্রতি লিটার ১৫৩ টাকায় ঠেকেছে।
যা সাধারণ মানুষের জন্য বেশ কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দ্রব্যমূলের এমন ঊর্ধ্বগতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে ? প্রশ্ন তুলছে সাধারন মানুষ।
সূত্রে জানা যায় কয়েক দফা চিনি ও তেলের দাম বাড়ানোর পর সরকারের কাছে আবারও প্রস্তাব করেছেন মিল মালিকরা চিনি ও তেলের দাম বাড়াতে । যেখানে এই দুটি পণ্যের দাম সর্বশেষ বাড়ানো হয়েছে সেপ্টেম্বরে।
যদিও আন্তর্জাতিক বাজারের তথ্য বিশ্লেষণ এর উপর ভিত্তি করে দেখা যায় নতুন করে দাম বাড়ানোর প্রয়োজন দেখা যায় নেই।
রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য বলছে, গত এক মাসে দেশে ভোজ্যতেলের দাম ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। গত এক বছরে প্রতি কেজি ভোজ্যতেলের দাম বেড়েছে ৫২ শতাংশ পর্যন্ত। চিনির দাম বেড়েছে ২৪ শতাংশ।
টানা বৃদ্ধির পরে এখন বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। বর্তমানে অপরিশোধিত সয়াবিনের দর টনপ্রতি এক হাজার ৩১৪ ডলার, যা এক মাস আগে ছিল এক হাজার ৩৪৫ ডলার। অর্থাৎ প্রতি টনে ৩১ ডলার বা ২.৩০ শতাংশ কমেছে।
সব শেষে দেখা যাচ্ছে অর্থাৎ সমন্বয় হচ্ছে যে হারে মূল্য বাড়িয়ে দিচ্ছে তারচেয়ে অনেক বেশি।
মিল মালিকসহ পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা অধিকাংশ সময়ই বিশ্ববাজারের বৃদ্ধিকে অনৈতিক সুবিধা হিসেবে নিচ্ছেন এবং রাতারাতি দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে ওই অজুহাতে।
Discussion about this post