দেশে মহামারি করোনভাইরাস শুরুর পর থেকে গত মে মাস পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২৫ হাজার ৩৯৯ জন, মারা গেছেন ১৩৩ জন ব্যাংকার ।
লকডাউনে দোকানপাট, গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও অফিস-আদালত , ব্যাংকের কার্যক্রম বন্ধ থাকছে না । গত মে মাস পর্যন্ত সোনালী ব্যাংকে মারা গেছেন ২৫ জন , জনতা ব্যাংকে ১৫জন , অগ্রণী ব্যাংকে ১০ জন, কৃষি ব্যাংকে ১০ জন, পূবালী ব্যাংকে ১জন, সিটি ব্যাংকে ৩ জন, ব্র্যাক ব্যাংকে ১জন , ইসলামী ব্যাংকে ৬ জন, ন্যাশনাল ব্যাংকে ৬জন , রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ৯ জন , ডাচ বাংলা ব্যাংকে ১জন , ইউসিবিএল ব্যাংকে ৫জন ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানের তথ্য অনুযায়ী, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিলেন এক লাখ ৮৩ হাজার ২০৬ জন। অর্থাৎ ব্যাংকের জনবলের প্রায় ১৪ শতাংশই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পরিসংখ্যানে জানা যায় গ্রাহকদের ভিড়ে সর্বত্র স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা সম্ভব নাহওয়ার কারণে ব্যাংকগুলোতে করোনা সংক্রমণ বেড়েছে ।
জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবদুছ ছালাম বলেন, আমরা করোনায় আক্রান্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খরচ বহন করছি। মারা গেলে অনুদানও দেওয়া হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কারও পরিবার অনুদান পায়নি। কারণ, নথিপত্রও জমা হয়নি।
Discussion about this post